Breaking

Monday, February 25

দুই বন্ধুর অফুরন্ত ভালোবাসা

দুই বন্ধুর অফুরন্ত ভালোবাস


আজকে  আমি যে গল্প বলতে যাছি তা হলো প্রকৃত বন্ধু।এক ছিল দুই বন্ধু। ও বুল হয়ে গেছে বন্ধু না দুস। তাদের সম্পর্ক সৃষ্টির কাহিনী টা আমি তুলে ধরছি।  দুজনে যখন ছোট ছিল তখন তাদের এলাকায় এক ছোট্ট স্কুলে পড়ালেখা কত। তখন থেকে শুরু হয় তাদের সম্পর্ক। তাদের একজনের নাম মনির অন্যজনের নাম মেহেদী । তারা দুই জন্য একে আনেকে খুব বিশ্বাস করে।এক জন বরেক জনকে ছাড়া থাকতে পরে না।তারা যা করে সর এক সথে করে।এইবাবে চলতে থাকে তাদের জীবন। তারা দুই জনের মধ্যে এক জন যে কাজই করুন না কেন আরেক জনকে না বলো সেই কাজে হাত দেইনা। বলতে গেল মানুষের মাথা ও কনের মধ্যে যেমন সম্পর্ক। এই ভাবে চলতে চলতে থাকে।কিছু দিন পর মানির শহরে চলে যাই পড়াশোনা করতে। সে খানে গঠে যাই তার জীবনে তীব্র ঝড়। মানির একদিন রাস্তা দিয়ে বাইক চালিয়ে  যাছিল এমন সময় তার বাইকের সাথে দাকা লাগে মায়া নামে এক রুপসি মেয়ের।ও আরেক টা কথা বলতে বুলেই গেছি মনিরে আবার পরি দুষ ছিল। আরে দাদা পরিটা আর কেও না মেয়ে। মনির দাকা দেওয়ার পরে মায়ার চেহার দেখে তার মাথাত হট ? সে আার দুনিয়া তে নেই  যেন আকাশে উড়ছে...

তাপরে দুই জনে কথা বলা শুরু করলে মনির আসত আসতে ফি হতে থাকে। তার পরে দিরে দিরে তাদের মধো বন্ধুকত সৃষ্টি হয়। আস্তে আস্তে  একে আপর কে ভালো লাগতে শুরু করে। কিন্ত তারা দুইজন কারর মনের কথা জানাই না। মনির তার দোষ কে আগে জানাবে তারপর সে তার মনের কথাটা মায়া কে বলবে। তার পরে মানির মেহেদীকে না জানিয়ে তার বাড়ি চেলে যাই, সেখানে গিয়ে যা দেখল।মেহেদীর বাড়িতে আনু্ঠান হচ্ছিল। সেটাও আবার মেহেদীর বিয়ের। মনির মেহেদীর রুমে  গিয়ে দেখা করার সময় দেখল মেহেদীর যার সাথে বিয়ে ঠিক হয়েছে সেটা আর কেও না মায়া! মনির যাকে ভালোবাসা শুরু করেছে। তার পরে মেহেদী ও মনিরের মধ্যে  কথা  চলছিল।মেহেদী বলল এই মায়া যার সাথে আমার বিবাহ ঠিক হয়েছে। মেহেদী বললো শুধু আমার কথাই বললব তর কথা বলবি না। হে বলছি তর যার সাথে  বিয়ে ঠিক  হয়ে ছে আমি তাকেই ভালোবাসি। তার পরে সমস্ত কথাই  বলল। তার পরি সিদ্ধান্ত নিল যে  তাদের মনের কথা  ময়াকে খুলে বলবে এক সাথে। তার জন্য তারা একটা সময় ঠিক করলো। তার পরে যে দিন দেখা করতে যাই সেই দিন মনির ও মেহেদী দুইজন পাশাপাশি  চিয়ারে বসে ছিলো।  এবার মায়া হাজির।পথমে মেহেদীর মনের কথা খুলে  বলল।মেহেদীর মনের  কথা শুনে মনির হা করে তাকিয়ে আছে।এবার মনির তার মনের কথা খুলে বলতে শুরু করে। এবাবেই চলতে থাকে  তাদের  ভালোবাসা গল্প। পরে  তারা দুই বন্ধু  মিলে এই সিধান্ত নিল যাকে মায়া  পছন্দ করবে সেই মায়াকে বিবাহ করবে। তারপর তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তারা দুইজনেই রাজি হলো। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তখন বিয়ে ঠিক হয়ে গেল মেহেদীর সাথে। মেহেদী তো অন্যরকম খুশি।যেহেতু মেহেদীর সাথে  বিবাহ হবে সেহেতু মেহেদীর তরপ হত এক পাটি। যখন সকল বন্ধুরা আনন্দে মেতে উঠেছিল তখন মায়ার ফন। তখন মেহেদী কথা বলতে বলতে চলে গেল। এটা দেখে মনিরেরত খুব রাগ।যে আজ মেয়ে পেয়ে আমাকে বুলে গেছিস,আমার থেকে দুরে চেলে গেতাস। একদিন মনির ও মেহেদীর দুইজনের মধ্যে  রাগারাগি  হয় তখন মনির মেহেদী কে না বলেই চলে যাই আনেক দুরে.......বাকী আংশ পাট ২ এর মধো বলা হবে।

No comments:

Post a Comment