Breaking

Thursday, December 13

ছোট একটি ইতিহাস





ছোট একটি ইতিহাস  


আজকে আমার ছোট একটি ইতিহাস শুরু করার আাগে বলতে চাই আমাদের এই গল্পটি ভালো লাগলে আামাদের দয়াকরে জানাবেন।শুরু করছি আল্লাহ নামে  ১৯৫৯সালে জম্ন গহন করে এক শিশু। সেই শুশুটি তেমন কোন বড় পরিবারে জন্ম গহন করে নি ।তার পিতা -মাতা ছিলেন খুব গরিব আবাবি। ছোট শিশুটি তার বাবার আবাবের সংসারে বড় হতে থাকে। শিশুর বায়স যখন চার বছর অথবা তার  চেয়ে একটু বেশি তখন তার পেটে খিদা মিটাতে তাকে কাজে নেমে জেতে হয়। শিশুটি আনের বাড়িতে কাজ করে কুনমতে জীবন কাটাতে থাকে  এবং সে বড়ও হতে থাকে। তার জীবন টা এমনছিল যে কষ্ট এখানে কাগজপত্রেে লিখে বুঝান যাবে না।
 তার জীবনে পাতা গুলো আসতে আাসতে খুলতে থাকে। সে আনের বাড়ি কাজ করে এবং কাজ করে জীবন চলাতে থাকে। তিনি আনেক বিপদ  কষ্টের মুকা বিলা করে তিনি বড় হয়    । এবাবেই চলতে থাকে তার জীবন।যেহেতু সে গরিব ঘড়ের সন্তান সেহেতু তার বাবা -মা সিধান্তেনে তার ছেলেকে বিবাহ করাবে    । আনেক খুজেএক গরিব ঘড়ের মেয়েরসাথে তার বিবাহ করান হয়  ।  তার পরে তেদের জীবনে চলছিল কুন মতে। একদিন তারা বুধিকরে কিছু আনের জমি বন্ধক নেই।সে বেবেছিল তার বাবা-মা স্ত্রীকে নিয়ে এবার বুজি সুখের দিন আসবে......কিন্তু না তার বাবা হটাত ইন্তেকাল করল
তা একসপ্তহা বাদ তার মা বাবার সুখু  ইন্তেকাল করে। এবা বাবেই  সুরু হয় সেই লোকের জীনর।
তিনি১৯৯৪সালে এক সন্তানের  বাবা হয় ।শুরু হয় তিনজন মানুষের জীবনি। ছেলেটা বড় হতে থাকে বাবা-মার আাশাও বড় হতে থাকে।ছেলেটিকে পাঁচ বছর
বয়সে ইস্কুলেবতি করে দেই। এবাবেই চলতে থাকে তাদের ৷  জীবন। ১৯৯৯ সালে আরেকটি  ছেলে সন্তান হয় । মা -বাবার আশা ছিল যে বড় ছেলেটাকে মানুষের মতো মানুষ করে তুলবে। কিন্তু তাদের আশার যে  কষ্টের ঠিকানা ঘড়ে উঠবে  তা তাদের যানা ছিলো না।
বড় ছেলে যত বড় হতে থাকে মা-বাবার আশা ততই বড় হতে থাকে।বড় ছেলের বয়স ১৪ বছর তখন বড় ছেলে নবম শ্রেনীতে পড়ে। তখন থেকেই তার বাবা -মা ছেলের সুখের   জন্য চাকরির খুজ করতে থাকে। কিন্তু আনে খুজখবর নিয়ে দেখলো এক লোক চাকরি নিয়ে দিবে বলে ৫ লক্ষ  টাকা দাবি করে। কিন্তু ছেলের সুখের জন্য তাতেও রাজি হয়ে যাই। কিন্তু সে জানে না এত টাকা পাবে কুথাই।ও একটা কথা বলতে বালেই গেছি। বড় ছেলের  বয়স ১২তখন আনেক কষ্ট করে অল্প কিছু জমি কিনে ছিলো। বাগের পরিহাসে সেই জমি বিক্রয় করে ২বিঘা জমিন কিনেন তিনি।   এইবাবে চলতে থাকে তাদের সুখের    জীবন ।পরবতিতে ছেলেরচাকরি জন্য  টাকা যুগাতে ১বিঘা বিক্রয় করে তিনি। মনে তার আশা ছেলের চাকরি হলেও আন্তত কিছুটা সিখুর দেখা মিলবেত। তার পরেও চাকরির কোন দেখা মিলো না ৩ বছর টাকা আনের কাছে রেখে দিলো       কিন্ত কোন চাকরির দেখা মিলো না।  তারপর চাকরির জন্য যে টাকা দিয়ে ছিল তা ফিরত নিলেন তিনি। তার পরে  এক যাই গাই চাকরির জন্য ১৪ লক্ষ   টাকার রাজি তাও চাকি নাই। আন্য খানে।  নগদ  ৯ লক্ষ  টাকার রাজি তাও কোন চাকরি হলো না। এবাবে আনেক জাইগাই এবাবে রাজি হতে থাকে। আবশে তার বড় ছেলে বাংলাদেশ রেলওয়ে তে চাকরি হয়। এখনও সে চাকরিরত আছে। কিন্ত কথা ছিলো বড় ছেলের চাকরি হলেই তা কষ্টের শেষ কিন্ত না। পারিবারিক সমস্যা করনটুক আমি বলতে চাচ্ছি  না  যেই কারণেে আজ তা জীবনে তিনি সুখে দেখা মিলেনি।     মিলবে কিনা জানা নেই আজকেও তিনি একটু সুখের খুজ কর থাকে ।                     

2 comments: